সামনে কী আছে সে বিষয়ে তিনি বলেন, ‘দায়বদ্ধতা সবচেয়ে জরুরি। এরজন্য প্রচেষ্টা শুরু হয়েছে। অনেকগুলো মামলা করা হয়েছে। অবশ্যই এখানে সঠিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করা জরুরি।’
তিনি বলেন, ‘মৃত্যুদণ্ডের প্রথা রহিত সংক্রান্ত জাতিসংঘের অবস্থান অত্যন্ত পরিষ্কার এবং আমরা চাই, মৃত্যুদণ্ড রহিতের মেয়াদ যেন আরও বাড়ানো হয়।’ এছাড়া সরকার চাইলে আন্তর্জাতিক ক্রিমিনাল কোর্টে মানবাধিকার লঙ্ঘনের তদন্ত করার জন্য অনুরোধ করতে পারে বলে তিনি জানান।
ভলকার তুর্ক বলেন, ‘আমি নিজে বাংলাদেশে একটি হাসপাতাল পরিদর্শন করেছি। আমি নিজের চোখে দেখেছি— কীভাবে তরুণ, শিশু ও নারীরা নির্যাতিত হয়েছে। তাদেরকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল এবং তাদের অনেককে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয়েছে।’
জাতিসংঘ যেসব সুপারিশ দিয়েছে সেগুলো বাস্তবায়নের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে কীভাবে আমরা কাজ করবো, সেটি প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। আমরা সহযোগিতা ও কারিগরি সহায়তা দিতে চাই।’